(১) প্রতিরক্ষা বিভাগের উপযোজন হিসাব যাচাই
(২) বছরের প্রারম্ভে চূড়ান্ত বাজেট এষ্টিমেট প্রকাশিত হওয়ার পর দেখতে হবে যে, সেনা, নৌ এবং বিমান সদরের নিয়ন্ত্রণকারী অফিসার কর্তৃক অধীনস্থ প্রতিষ্ঠান সমূহকে প্রদত্ত বরাদ্দ সংশ্লিষ্ট খাতের উপযোজনের সীমার মধ্যে রয়েছে।
(৩) বছরের শেষের দিকে দেখতে হবে যে, স্থানীয়ভাবে নিয়ন্ত্রিত খাতের পুন: উপযোজন যথাযথভাবে করা হয়েছে। সেনা, নৌ এবং বিমান সদর কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত সংশোধিত বরাদ্দের অনুমোদিত পত্র হতে এই নিয়ন্ত্রণ পরিচালিত হওয়া উচিৎ। অবশ্য এরূপ অনুমোদন পত্রের অনুলিপি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রতিরক্ষা নিরীক্ষা অধিদপ্তরে প্রেরিত হয়ে থাকে। এই অনুমোদন পত্র সংশোধিত বরাদ্দ এবং তার বিতরণের পদ্ধতির উল্লেখ থাকে।
(৪) উপযোজন হিসাবে প্রতিফলিত বছরের কার্যক্রমের ফলাফল পরীক্ষা করে দেখতে হবে যে, তাতে আর্থিক নিয়ন্ত্রণের কলা কৌশলের কোন ত্রুটি প্রকাশিত হয়নি।
(৫) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় অথবা তার অধীনস্থ অন্যান্য কর্তৃপক্ষ কর্তৃক জারীকৃত সকল কোডস, প্রবিধান, স্থায়ী নির্দেশাবলী এবং উহার সংশোধনীসমূহের পুংখানুপূংখ পরীক্ষা করবেন।
(৬) প্রয়োজনবোধে বিভাগের পদ্ধতিগত নীতিমালা প্রণয়নের ব্যবস্থা করা।
(৭) সেনা, নৌ ও বিমান সদর দপ্তর কর্তৃক জারীকৃত সকল নির্দেশ, আদেশ এবং প্রবিধান নিরীক্ষা।
(৮) প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারীকৃত সমস্ত মঞ্জুরীপত্র নিরীক্ষা।
(৯) প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারীকৃত সমস্ত জেএস আই নিরীক্ষা।
(১০) সিজিডিএফ হতে প্রাপ্ত গুরুত্বপূর্ণ পরিপত্র ও পত্রাদি পরীক্ষা।
(১১) নূতন বেতন ও ভাতা সংক্রান্ত আদেশাবলী অথবা উহার সংশোধনী পরীক্ষা করে দেখতে হবে যে, সংশ্লিষ্ট আদেশগুলিতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সম্মতি রয়েছে এবং অনুমোদন স্বয়ংসম্পূর্ণ। এই আদেশাবলী শুদ্ধভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে কিনা তা যাচাই নিরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত করাই হচ্ছে এই কাজটির সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ দিক।
(১২) জালিয়াতি, ক্ষতি, অবলোপন এর বিষয়গুলি পরীক্ষা।
(১৩) কোডস, প্রবিধান ইত্যাদির পরীক্ষা।
(১৪) যে কোন জটিল ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রদান।